You are currently viewing বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি?
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি? - featured image

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ কোনটি?

✨ Free Captions Generator

আপনি যে বিষয়ে ক্যাপশন চাচ্ছেন, সেটা নিচের বক্সে লিখুন, লেখার পরে Style, Platform সিলেক্ট করে Generate বাটন এ ক্লিক করুন





বাংলাদেশের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করলেও আন্তর্জাতিক মঞ্চে স্বীকৃতি লাভ করা ছিল এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। এই সময়ে, ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়ে শুধুমাত্র সামরিক ও কূটনৈতিক সাহায্যই করেনি, বরং মুক্তিযুদ্ধের পরপরই বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে পরিচিত করেছিল। ভারতের এমন উদ্যোগের ফলে অন্যান্য দেশগুলোও দ্রুত বাংলাদেশের স্বীকৃতি দিতে এগিয়ে আসে।

আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন কেন ভারতই প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল? এবং এই স্বীকৃতি দেওয়ার পেছনে কী কী কারণ ছিল? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আমাদের ফিরে যেতে হবে সেই সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে গড়ে ওঠা মিত্রতার সম্পর্ক, রাজনৈতিক কৌশল, এবং মানবিক দায়বদ্ধতার বিষয়গুলো আরও গভীরভাবে বোঝার জন্য পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন। এতে আপনি জানতে পারবেন, কিভাবে এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন দ্বার উন্মোচন করেছিল এবং পরবর্তী সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এর প্রভাব কেমন ছিল। আশা করি, এই লেখাটি আপনাকে বাংলাদেশের প্রথম স্বীকৃতি লাভের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দেশের তালিকা

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর, দেশটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতির জন্য বিভিন্ন দেশের কাছে আবেদন করতে থাকে। এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আন্তর্জাতিক স্তরে দেশের অবস্থানকে শক্তিশালী করে এবং নতুন রাষ্ট্র হিসেবে তার গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করে। যেসব দেশ প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছে, তাদের মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য দেশের নাম নিম্নে দেওয়া হলো:

⋆。°✩ ⋆。°✩
ভারত: ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে, যা ছিল বাংলাদেশের জন্য প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
ভূটান: একই দিনে অর্থাৎ ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ভূটানও বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
যুক্তরাজ্য: বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ তারিখে। এই স্বীকৃতি পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশের জন্য একটি বড় অর্জন ছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
সোভিয়েত ইউনিয়ন: ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২ তারিখে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক ছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
যুক্তরাষ্ট্র: ৮ এপ্রিল ১৯৭২ তারিখে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
⋆。°✩ ⋆。°✩

এই স্বীকৃতিগুলি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বীকৃতির পথে একটি বড় পদক্ষেপ ছিল এবং দেশটির আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সূচনা হিসেবে কাজ করে। প্রতিটি স্বীকৃতি দেশের সার্বভৌমত্বকে মজবুত করে এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে।

বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ কোনটি

মিস করবেন নাঃ আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান: বিশ্ব তুলনায় বিস্তারিত বিশ্লেষণ

বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন দেশের প্রতিক্রিয়া ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারত হলো প্রথম দেশ যারা ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একটি বড় ধরনের সমর্থন হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। ভারতের এই স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে সমর্থন জোগানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হয়। এই স্বীকৃতি প্রদানের পেছনে ভারত সরকারের বেশ কিছু কৌশলগত এবং মানবিক কারণ ছিল।

⋆。°✩ ⋆。°✩
বাংলাদেশ থেকে বহু সংখ্যক শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল এবং তাদের জন্য ভারতে একটি মানবিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
ভারতের পূর্ব সীমান্তে পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনা বাড়ছিল, এবং এই সময়ে বাংলাদেশকে মুক্ত করার মাধ্যমে ভারত তাদের নিজস্ব সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চেয়েছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
ভারত সরকার মনে করেছিল যে বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক অবস্থান শক্তিশালী হবে।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
স্বাধীনতার সমর্থনে ভারতের জনগণের চাপ এবং তাদের সরকারের উপর প্রভাব ছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩

ভারতের এই স্বীকৃতি প্রদান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সফলতায় একটি বড় ধাপ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং পরবর্তীতে আরও অনেক দেশ বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এটি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি ছিল এবং এই স্বীকৃতি মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের জনগণের মনোবলকে শক্তিশালী করেছিল।

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশ কোনটি

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর, বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ ছিল ভারত। তবে, স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশটি ছিল ভুটান। ভুটান একটি ক্ষুদ্র হিমালয়ান দেশ, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রতি তাদের সমর্থন প্রদর্শন করে এই স্বীকৃতি প্রদান করেছিল। এই স্বীকৃতি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল:

⋆。°✩ ⋆。°✩
ভুটানের সমর্থন বাংলাদেশের জন্য ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের পরিচিতি বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
ভুটানের স্বীকৃতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি আরও সমর্থন জোগাড় করতে সাহায্য করেছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
এই স্বীকৃতি পরবর্তীতে অন্যান্য দেশগুলিকেও উৎসাহিত করেছিল যাতে তারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
বাংলাদেশের ইতিহাসে ভুটানকে বিশেষ স্থান দেওয়া হয়, কারণ তারা স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম কয়েকটি দেশের মধ্যে অন্যতম।
⋆。°✩ ⋆。°✩

ভুটানের এই স্বীকৃতি প্রদানের সিদ্ধান্ত ছিল সাহসী ও গুরুত্বপূর্ণ, যা বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছিল। ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে, দুটি দেশের মধ্যে এই সম্পর্ক আজও সুদৃঢ় অবস্থায় রয়েছে।

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশ কোনটি

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃতি পাওয়া ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশ ছিল সেনেগাল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি অর্জনের প্রক্রিয়ায় সেনেগালের এই স্বীকৃতি একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এই স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে সেনেগাল প্রমাণ করেছিল যে তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে এবং তাদের সংগ্রামের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। সেনেগালের এই সিদ্ধান্ত অন্যান্য অনেক দেশকেও প্রভাবিত করেছিল এবং বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক সমর্থন পেতে সহায়ক হয়েছিল। সেনেগালের এই স্বীকৃতি ছিল বাংলাদেশের জন্য একটি মাইলফলক, যা পরবর্তীতে দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার পথে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আরব দেশ কোনটি

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পাওয়া ছিল একটি জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে শুরু করে। তবে, প্রথম আরব দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছিল ইরাক। এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল কারণ এটি আন্তর্জাতিক মঞ্চে বাংলাদেশের অবস্থানকে শক্তিশালী করে। ইরাকের স্বীকৃতির ফলে অন্যান্য আরব দেশ এবং মুসলিম বিশ্বের দেশগুলো বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়ায় উৎসাহিত হয়েছিল। স্বীকৃতির মাধ্যমে ইরাক কেবলমাত্র বাংলাদেশকে কূটনৈতিকভাবে সমর্থন করেনি, বরং বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করেছে। ইরাকের এই সিদ্ধান্ত ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পথে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছিল।

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ কোনটি

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ১৯৭১ সালটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে অনেক দেশ বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে প্রথম যে দেশটি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় তা হলো পোল্যান্ড। পোল্যান্ডের এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরপরই, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ একে একে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে শুরু করে। পোল্যান্ডের স্বীকৃতি অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলোকে উৎসাহিত করেছিল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে এবং এই কারণে পোল্যান্ডের ভূমিকা বিশেষভাবে স্মরণীয়।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় এবং পরবর্তীতে, পোল্যান্ডের এই সমর্থন বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়। পোল্যান্ডের স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন আরও সুদৃঢ় হয় এবং এটি বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের পরিচিতি বাড়িয়েছিল। পোল্যান্ডের এই সাহসী সিদ্ধান্তের ফলে অন্যান্য দেশও দ্রুততার সাথে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে অনুপ্রাণিত হয়েছিল।

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী সর্বশেষ দেশ কোনটি

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ ছিল। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, বাংলাদেশ তার স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং তার পরবর্তী সময়ে ধীরে ধীরে বিভিন্ন দেশ থেকে স্বীকৃতি লাভ করতে থাকে। যদিও অধিকাংশ দেশ দ্রুতই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল, কিছু দেশ বিভিন্ন কারণে স্বীকৃতি প্রদানে দেরি করেছিল।

⋆。°✩ ⋆。°✩
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর, পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক এবং আঞ্চলিক রাজনৈতিক জটিলতার কারণে কিছু দেশ সময় নিয়েছিল স্বীকৃতি দিতে।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক প্রভাব ছিল, যা অনেক ক্ষেত্রে প্রক্রিয়াটিকে প্রভাবিত করেছিল।
⋆。°✩ ⋆。°✩
⋆。°✩ ⋆。°✩
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী সর্বশেষ দেশ ছিল নাইজেরিয়া। ১৯৭৪ সালে, নাইজেরিয়া বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়, যা আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের অবস্থানকে আরও সুদৃঢ় করে।
⋆。°✩ ⋆。°✩

স্বীকৃতি পাওয়া একটি নতুন দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থাপনে সহায়ক হয়। নাইজেরিয়ার স্বীকৃতি প্রদানের ফলে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে আরো সুসংহতভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে পেরেছিল। এটি বাংলাদেশকে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় সদস্যপদ লাভ করার ক্ষেত্রেও সহায়তা করেছিল।

আপনি এই নিবন্ধের শেষ প্রান্তে পৌঁছে গেছেন। আমরা আশা করি যে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ সম্পর্কে আপনার জানা হয়ে গেছে এবং এটি আপনাকে নতুন তথ্য দিয়েছে। আমাদের নিবন্ধ কেমন লাগল? আপনার মতামত আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি যদি আমাদের এই লেখা পছন্দ করে থাকেন কিংবা যদি আপনার কোনো বিশেষ অনুরোধ থাকে ক্যাপশন সম্পর্কিত, তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার প্রতিক্রিয়া আমাদের ভবিষ্যতের জন্য দিক নির্দেশনা প্রদান করবে।

আর হ্যাঁ, ধন্যবাদ জানাই এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য। যদি এটি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে দয়া করে আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। আপনার বন্ধু এবং পরিচিতরা হয়ত এই তথ্যটি জানতে আগ্রহী হতে পারেন।

পাঠক হিসেবে আপনি আমাদের অনুপ্রেরণা, আপনার সমর্থন আমাদেরকে আরও ভালোভাবে কাজ করতে উৎসাহিত করে। আমাদের পাশে থাকুন এবং আরও আকর্ষণীয় বিষয়বস্তু উপভোগ করুন।

Leave a Reply